Posts

রমজান মাসে সেক্স করার নিয়ম

Image
রমজান মাসে যেভাবে সেক্সে লিপ্ত হবেনঃ আল্লাহ তাআলা কিছু স্থান ও সময় ব্যতীত সব সময় ও সকল স্থানে স্ত্রী সহবাস হালাল করেছেন। মহান আল্লাহ পবিত্র রমজান মাসেও সহবাস হালাল করেছেন। তবে তা কখনই রোজা অবস্থায় করা যাবে না। রমজানে বা রোজায় দিনে সহবাস করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে; বিধায় ইফতারির পর থেকে শুরু করে সেহরির আগ পর্যন্ত যে কোন সময় যৌন মিলন করা যায়। সহবাসের কারণে যদি রোযা ভেঙ্গে যায়, তাহলে সারা জীবন ধরে কাফফারা আদায় করলেও তাঁর সমান হবে না। সারাদিন রোজার পর যদি খুবই অধৈর্য হয়ে পড়েন, তাহলে রাতে এমন সময় সহবাস করবেন যাতে সেহরী খাওয়ার আগেই পূত:পবিত্র হতে পারেন। ইসলাম রমযান মাসের রাতে সহবাস করার স্বীকৃতি দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন : ﺃُﺣِﻞَّ ﻟَﻜُﻢْ ﻟَﻴْﻠَﺔَ ﺍﻟﺼِّﻴَﺎﻡِ ﺍﻟﺮَّﻓَﺚُ ﺇِﻟَﻰ ﻧِﺴَﺎﺋِﻜُﻢْ ﻫُﻦَّ ﻟِﺒَﺎﺱٌ ﻟَﻜُﻢْ ﻭَﺃَﻧْﺘُﻢْ ﻟِﺒَﺎﺱٌ ﻟَﻬُﻦَّ ﻋَﻠِﻢَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻧَّﻜُﻢْ ﻛُﻨْﺘُﻢْ ﺗَﺨْﺘَﺎﻧُﻮﻥَ ﺃَﻧْﻔُﺴَﻜُﻢْ ﻓَﺘَﺎﺏَ ﻋَﻠَﻴْﻜُﻢْ ﻭَﻋَﻔَﺎ ﻋَﻨْﻜُﻢْ ﻓَﺎﻟْﺂَﻥَ ﺑَﺎﺷِﺮُﻭﻫُﻦَّ ﻭَﺍﺑْﺘَﻐُﻮﺍ ﻣَﺎ ﻛَﺘَﺐَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻟَﻜُﻢْ অর্থ: "সিয়ামের রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের নিকট গমন হালাল ক

মুসলিম মেয়ে শিশুর সুন্দর নাম ও অর্থ

Image
মুসলিম মেয়ে শিশুর ৫২৮টি ইসলামিক নাম: ১.আফরা=অর্থ =সাদা ২.সাইয়ারা=অর্থ =তারকা ৩.আফিয়া =অর্থ =পুণ্যবতী ৪.মাহমুদা =অর্থ =প্রশংসিতা ৫.রায়হানা =অর্থ =সুগন্ধি ফুল ৬.রাশীদা =অর্থ =বিদুষী ৭.রামিসা =অর্থ =নিরাপদ ৮.রাইসা =অর্থ = রাণী ৯.রাফিয়া=অর্থ = উন্নত ১০.নুসরাত =অর্থ = সাহায্য ১১.নিশাত =অর্থ =আনন্দ ১২.নাঈমাহ =অর্থ =সুখি জীবন যাপনকারীনী ১৩.নাফীসা =অর্থ =মূল্যবান ১৪.মাসূমা =অর্থ =নিষ্পাপ ১৫.মালিহা =অর্থ =রুপসী ১৬.হাসিনা =অর্থ =সুন্দরি ১৭.হাবীবা =অর্থ =প্রিয়া ১৮.ফারিহা =অর্থ =সুখি ১৯.দীবা =অর্থ = সোনালী ২০.বিলকিস =অর্থ =রাণী ২১.আনিকা =অর্থ =রুপসী ২২.তাবিয়া =অর্থ =অনুগত ২৩.তাবাসসুম =অর্থ = মুসকি হাসি ২৪.তাসনিয়া =অর্থ = প্রশংসিত ২৫.তাহসীনা =অর্থ = উত্তম ২৬.তাহিয়্যাহ =অর্থ = শুভেচ্ছা ২৭.তোহফা =অর্থ = উপহার ২৮.তাখমীনা =অর্থ = অনুমান ২৯.তাযকিয়া =অর্থ = পবিত্রতা ৩০.তাসলিমা =অর্থ = সর্ম্পণ ৩১.তাসমিয়া =অর্থ = নামকরণ ৩২.তাসনীম =অর্থ = বেহেশতের ঝর্ণা ৩৩.তাসফিয়া =অর্থ = পবিত্রতা ৩৪.তাসকীনা =অর্থ = সান্ত্বনা ৩৫.তাসমীম =অর্থ = দৃঢ়তা ৩৬.তাশবীহ =অর্থ = উপমা

ছাত্র জীবনের শিক্ষানীয় গল্প

Image
 স্টুডেন্ট লাইফের গল্পঃ ★রোল ১২! উঠে আয়! অমল স্যারের ফ্যাসফাসে কণ্ঠ শুনে ভয়ে ভয়ে উঠে দাঁড়ালাম। পাশে বসা রাসেল আলতো করে পিঠ চাপড়ে বলল, ‘যা ব্যাটা, ভয় নাই। ভালোই পাবি।’ শুনে ভয় আরও বাড়ল। ও যা বলে তার উল্টোটাই হয় সব সময়। আজ কী হবে কে জানে। স্যারের লেকচার টেবিলের সামনে এসে মাথা নিচু করে দাঁড়ালাম। স্যার কড়া চোখে তাকিয়ে আছেন আমার দিকে। হাতে ক্লাস টেস্টের সাধারণ গণিত খাতা। ফ্যাসফ্যাসে কণ্ঠে স্যার বললেন, কত পেয়েছিস? —জানি না স্যার। —কেন জানিস না? পরীক্ষা তুই দিস নাই? ভূত এসে পরীক্ষা দিয়ে গেছে? —জি না স্যার। আমিই দিয়েছি। —তাহলে? বল কত পেয়েছিস? একটা ক্লু দিই। শেষে শূন্য আছে। কী বিপদ। আমি কীভাবে জানব কত পেয়েছি। পরীক্ষা দেওয়া আমার কাজ। স্যারের কাজ নাম্বার দেওয়া। আমারটা তো ঠিকমতোই করলাম, স্যার ঝামেলা করছেন কেন? শেষে যেহেতু শূন্য আছে, হয়তো পঁচিশে বিশ পাব। পরীক্ষা তো ভালোই দিয়েছিলাম। খুব খারাপ হলে না হয় দশ পেতাম। খুব খারাপ তো হয়নি। সাহস করে বলেই ফেললাম, মনে হয় বিশ পেয়েছি স্যার। —বিশ? না বিষ? হেহেহে। এই দেখ। স্যার এমনভাবে খাতাটা উঁচু করে ধরলেন, যেন ক্লাসের সবাই দেখতে পায়।

ভালোবাসার অদ্ভুত গল্প

Image
শিক্ষানীয় গল্পঃ "আমার সবকিছু হারানো এবং পাওয়ার গল্প"  সে এক রুমের ঘর চাইলেও আমি বড় শহরের রাস্তার পাশের বাড়ি, এটাচ বাথ সহ  দুটো ঘর, বারান্দা, খাওয়ার ঘর মিলে মাত্র ১০০০ টাকায় ভাড়া দিয়ে দিলাম। বলে দিলাম ভাড়া যখন পারবেন দেবেন, কয়েক মাস পরে দিলেও কোন অসুবিধা নেই। মহিলা কিছু দিন পর দুই মেয়েকে নিয়ে শুধু ছোট কয়েকটা ব্যাগ নিয়ে বাসায় উঠল। আমি পরে জানতে পেরেছিলাম তার স্বামী অন্য সম্পর্ক করে তাকে ঠকিয়েছে। রিমা বৌদি এই নিয়ে এতই ক্রুদ্ধ যে তার কোন সাহায্যও না নিয়ে সামান্য সঞ্চয় নিয়ে খালি হাতে দুই মেয়েকে নিয়ে বেরিয়ে পরার সাহস দেখিয়েছে, যদিও সে কোন চাকরিও করে না। তার ধারনা টিউশানি ও টুকটাক কাজ করে সে যেভাবে হোক চালিয়ে নেবে। সে এমন এক বাসা খুজছিল যেখানে মালিক তাকে মাস ছয়েক সময় দেবে বাসা ভাড়া দেওয়া শুরু করার জন্য। বৌদির বড় মেয়ের নাম মানি, বয়স ১৪।  আর ছোট মেয়ের নাম তানি, বয়স ১০। দুই মেয়েই বৌদির মতই ফর্শা, অপরুপা সুন্দরী। এত সুন্দর ৩ টে মেয়েকে কষ্ট পেতে দেখে আমার মনে ভিশন দুঃখ হল। আমি বৌদিকে বললাম বাসা ভাড়া নিয়ে তুমি কিছু ভেব না বৌদি। তুমি কয়েক বছর পরে দিলেও আমার কোন সমস্যা নেই, দিতে না

সেলফি নামে নতুন এক রুগের আবির্ভাব

Image
"সেলফি নামে নতুন এক রোগের আবির্ভাব" সেলফি জ্বরে আক্রান্ত গোটা দুনিয়া। আর এই সেলফি নিয়ে ঘটে যাওয়া ঘটনাও কম নয়। প্রায় রোজই জন্ম নিচ্ছে কোনো না কোনো ঘটনা। এমনকি সেলফি তুলতে গিয়ে মুত্যুও হচ্ছে। ভাই তার ছোট বোনকে কবরে রেখে তুলছে সেলফি, ছেলে তার জন্মদাতা বাবার লাশ কাঁধে নিয়েও ইদানিং তোলা হচ্ছে সেলফি। দাদার মৃত্যুর পর মন খারাপ হওয়ার পরিবর্তে একগাল হেসে লাশের সঙ্গে তোলা হচ্ছে সেলফি। ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে যে কত কি চোখে পড়ে! # কিছুদিন আগে এক ছেলে নিজের বাবার লাশ কাঁধে নিয়ে কবরের দিকে যাচ্ছেন। সেই ছবি ফেসবুকে আপলোড দিয়েছেন লাশ কাঁধে রেখেই। আর সেই ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন- ‘আমি এবং আমার কাঁধে বাবার লাশ, কবরের দিকে যাচ্ছি। সবাই দোয়া করবেন।’ # গত রমজানেই দেখা গেল তারাবির নামাজে সেজদারত এক মেয়ের সেলফি। আপনিই ভাবুন কতটা সেলফি রোগে আক্রান্ত হলে বা অসুস্থ হলে এমন কাজ করা যায়! কিছুদিন আগেই এক ছেলে তার মায়ের জন্য খোড়া কবরের পাশে দাঁড়িয়ে সেলফি তুলছে! হাসিমুখ। তার বন্ধুরা তখন কবর খুঁড়ছিলেন। তারাও তখন শোক ভুলে ক্যামেরার ফ্রেমে হাসি মুখে পোজ দিয়েছেন

টাকনুর উপরে কাপড় পরিধান করা নবীর (সাঃ) এর সুন্নাত

Image
আপনি জানেন কি টাকনু উন্মুক্ত রাখা ছেলেদের জন্য কতটা জরুরী?! ইসলামে পুরুষের গোড়ালি উন্মুক্ত রাখার কঠোর নির্দেশ ও এর বৈজ্ঞানিক উপকারীতা:- রাসূলুল্লাহ  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: পুরুষের টাকনু/গোড়ালির যে অংশ পরিধেয় বস্রের দ্বারা ঢাকা থাকবে সে অংশ জাহান্নামে যাবে [বুখারি: ৫২৫৮ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)] ) অন্য একটি হাদীসে  রাসূলুল্লাহ (স:) বলেছেন:- “হাশরের ময়দানে আল্লাহ্ তা’আলা তিন ব্যাক্তির সাথে কথা বলবেন না, তাদের দিকে তাকাবেন না, তাদেরকে পবিত্র করবেন না। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। সেই তিন ব্যাক্তি হল – ১) পায়ের টাখনুর নীচে কাপড় ঝুলিয়ে পরিধানকারী, ২) উপকার/দান করে খোটাদানকারী ৩) মিথ্যা শপথ করে পন্য বিক্রয়কারী “ (মুসলিম, তিরমিযী, আবু দাউদ ও ইবন মাজাহ্)। ★ কারো গোড়ালী জাহান্নামে যাবে, মানে গোড়ালী কেটে আলাদা ভাবে জাহান্নামে যাবেনা! বরং, গোড়ালীর সাথে সেও জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত  হবে!! o.O :-( টাকনু/গোড়ালী উন্মুক্ত রাখার বৈজ্ঞানিক উপকারীতা:- * # বিজ্ঞান বলে, পুরুষের টাখনুর ভিতর প্রচুর পরিমানে হরমোন থাকে এবং তার আলো বাতাসের প্রয়োজন হয়। তাই কেউ যদি

অহংকার শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য

Image
শিক্ষানীয় পোস্টঃ ★★এক যুবক নতুন বিয়ে করল। বিয়ের পর প্রথম দিনই স্বামী স্ত্রী যখন খেতে বসল, এমন সময় এক ভিক্ষুক হাজির হল। ভিক্ষুক টি খুব ক্ষুধার্ত ছিল এবং সে কিছু খাবার চাইল। স্বামী খুব রাগান্বিত হলো এবং ভিক্ষুকটিকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ ও অপমান করে তাড়িয়ে দিল। অসহায় ভিক্ষুক চলে গেল!!! কিছুদিন পর স্বামী স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া হল। এক পর্যায়ে তাদের সংসার ভেঙ্গে গেল। স্বামী স্ত্রী কে তালাক দিয়ে দিল। স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে গেল। কয়েক বছর পর মেয়ের বাবা অন্য এক জায়গায় মেয়ের বিয়ে দিল। নতুন স্বামীর সাথে শুরু হল তার জীবন! মেয়েটির দ্বিতীয় স্বামী প্রথম স্বামীর চেয়ে অনেক ধনী ছিল। একদিন স্বামী স্ত্রী খেতে বসল। ইতিমধ্যে একজন ভিক্ষুক আসল। স্বামী স্ত্রী কে বলল” ভিক্ষুক কে ভিক্ষা দিয়ে আসো, আমরা এখন না হয় পরে পাবো কিন্তু সে পাবে কোথায়? যখন স্ত্রী ভিক্ষা দিতে গেল তখন সে অবাক হয়ে গেল!!! কারণ, তার সেই প্রথম স্বামীই আজ তার সামনে ভিক্ষার পাত্র নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে!!! মেয়েটি চোখের জল ধরে রাখতে পারল না। মেয়েটি তার দ্বিতীয় স্বামী কে বলল, আমি আপনাকে এক আশ্চর্য ঘটনা শুনাব। তারপ